শারীরিক ক্লান্তি,মানসিক অশান্তি দূর করতে আমাদের সমাধান প্যাকেজ।
সুস্থ দেহ প্রশাঅতুলনীয় সুস্বাদু এই স্পেশাল মধুময় বাদাম শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই বৃদ্ধি করে না, একই সাথে এনার্জি বৃদ্ধিতে বিশাল ভূমিকা রাখে।ন্ত মন সকলেরই কাম্য
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ছোট-বড় সকলেই Honey Nuts (মধুময় বাদাম)/ মিক্স ড্রাই ফুড নিয়মিত সেবন করুন।
"মধুময় বাদাম" খাওয়ার উপকারিতাঃ
ত্বীন ফল- ক্যান্সার প্রতিরোধক এবং রক্তস্বল্পতা দূর করে ।
পেস্তা বাদাম- রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ।
কাঠ বাদাম- এতে রয়েছে ভিটামিন-ই যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে ।
কাজু বাদাম- মেধাশক্তি ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে ।
এপ্রিকট- হাড়কে মজবুত রাখে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় ।
মধু দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
শারীরিক শক্তি বাড়ায় এবং ক্লান্তি দূর করে।
হার্ট সুস্থ রাখে।
তারুণ্য ধরে রাখে ও অকালবার্ধক্য নিয়ন্ত্রণ করে।
ফ্রেশ মানসিকতা ও ভাল ঘুম হয় এবং রুচি বাড়ায়।
সাকুরা প্লাম: স্বাদটা কিসমিস, তেতুল, চকলেট ও আরো কয়েকটি ফলের মিক্সড🎈ভিটামিন সি প্রচুর পরিমানে থাকে তাই ত্বকের জন্যও ভাল
কিসমিসঃ শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায় কিসমিস। শুকনো কিসমিস খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি। কিসমিস ভেজানো পানি রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কিসমিসের পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন ওষুধ ছাড়াইি ।
অনেক খাবারের চেয়ে চিনাবাদামের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা বেশি। দৈনিক একমুঠো বা ৩০ গ্রাম বাদাম ওজন কমায়, হৃদ্রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখে, স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ও রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। চিনাবাদামে মনো আনস্যাচুরেটেড এবং পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট নামের দুই ধরনের চর্বি বা স্নেহ জাতীয় পদার্থ রয়েছে, যা কোলেস্টেরল কমায়।
"মধুময় বাদাম" খাওয়ার নিয়মঃ
মধু মিশ্রিত বাদাম প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালিপেটে ২ টেবিল চামচ খাবেন তাহলে বেশি উপকারিতা পাবেন।
তাছাড়াও দিনে যে কোনো সময় খাওয়া যায়।
এটা বডিতে পাওয়ার বুষ্টার হিসাবে কাজ করে এবং বডিতে ফাইবার সিস্টেম বুষ্ট করে,ইমিউন সিস্টেম বাড়ায় এবং প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সাপ্লাই দেয়।